মেনু নির্বাচন করুন

সমস্যা ও চ্যালেঞ্জসমূহ

  • ক) শিক্ষক-কর্মচারী স্বল্পতা দূরীকরণ ও শিক্ষা-প্রশিক্ষণের গুণগত মান উন্নয়ন।
    খ) পাবলিক-প্রাইভেট পাটনারশীপ (PPP) কার্যক্রম জোরদারও টেকসইকরণ।
    গ) প্রতিষ্ঠানের চাহিদা ভিত্তিক বাজেট বরাদ্দ।
    ঘ) মানসম্মত ওয়ার্কসপ ও শিক্ষা উপকরণের ব্যবস্থা।
    ঙ) বেসরকারি উদ্যোক্তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ।
    চ) শ্রমবাজার তথ্য হালনাগাদকরণ।
    ছ) কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধি এবং পরিবর্তনশীল প্রযুক্তির সাথে খাপ খাওয়ানো।
    জ) এসএসসি ও এইচএসসি (ভোকেশনাল) পাশ শিক্ষার্থীরা উচ্চ শিক্ষারসুযোগে অভাবে সাধারণ শিক্ষায় ভর্তি হচ্ছে ফলে একদিকে সরকারি অর্থের অপচয় হচ্ছে, অপর দিকে শিক্ষার্থীদের কেরিয়ার গঠন বাধাগ্রস্থ হচ্ছে।
  •  

 

এ সকল চ্যালেঞ্জ/সমস্যা উত্তরণে ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা

 একাডেমিক ভবন ও প্রশাসনিক ভবন নির্মাণকাজ সম্পন্ন হওয়া পরবর্তী শ্রেণিকক্ষের সুষম বন্টন করা হবে। কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক শিক্ষক-স্টাফ নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্ন হলে একাডেমিক কার্যক্রম উন্নয়ন ভিন্নরূপ পরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে। স্থানীয় শিল্প-কলকারখানার ব্যবস্থাপনা পর্ষদের সাথে পিপিই ও এমও ইউ জোরদারকরণসহ দক্ষতা উন্নয়নে শর্তসমূহের স্পষ্টীকরণ করা হবে। শিক্ষার্থী ও প্রতিষ্ঠানের সামাজিক মর্যাদা উন্নয়নে স্থানীয় স্টকহোল্ডার ও অভিভাবকদের সাথে আলোচনা ও সম্পর্ক বৃদ্ধি করা হবে। উপজেলা পর্যায়ে অনুষ্ঠিত সহশিক্ষা কার্যক্রমের অংশহিসেবে প্রতিযোগিতামূলক প্রোগ্রাম ও জাতীয় দিবস উদযাপনে আরো অগ্রণী ভূমিকা পালন করা হবে। শিক্ষার্থীদের ক্লাসে মনোযোগ বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বৃদ্ধির জন্য বছরভিত্তিক পুরস্কার সনদ প্রদানের আয়েঅজন করা হবে। শিক্ষার্থীদের শুদ্ধাচার অনুশীলনে গাইডেন্স ও কাউন্সেলিং জোরদারকরণসহ নির্ধারিত ইউনিফর্ম পরিধানে বিশেষ পরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে। আশ-পাশের পরিবেশের উন্নয়নসহ স্থানীয় স্টেহোল্ডারদের পজিটিভ দৃষ্টিভঙ্গির জন্য ক্যাম্পেইন করা হবে। এনরোলমেন্ট বৃদ্ধির জন্য নানামুখী প্রচার প্রচারণার কার্যক্রম হাতে নেয়া হবে।